৮ টা গ্রামে এবং ৪ টা টপ বিজনেস আইডিয়া

বিজনেস/ব্যবসা করে সকলেই সফল হতে চাই এবং অল্প সময় অধিক মুনাফা লাভ করতে চাই সে জন্য দরকার সঠিক গাইডলাইন। গ্রামে বিজনেস আইডিয়া এবং টপ বিজনেস আইডিয়া নিয়ে আজকের এই কনটেন্টটি সাথে গাইডলাইন।

image

সূচিপত্র: গ্রামে বিজনেস আইডিয়া - টপ বিজনেস আইডিয়া

সফল ব্যবসায়ী/বিজনেসম্যান হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং কনসেপ্ট থাকছে এই কনটেন্টটিতে। প্রয়োজনে উপরের সূচিপত্র থেকে ক্লিক করে আপনার প্রয়োজনীয় পয়েন্ট সম্পর্কে জেনে নিন।

প্রথমেই গ্রামে বিজনেস আইডিয়া - টপ বিজনেস আইডিয়ার প্রথম থেকে শুরু করছি। পর্যায়ক্রমে ধারাবাহিকভাবে পয়েন্টগুলো সহ আলোচনা শেষ করব ইনশাআল্লাহ।

বিজনেস/ব্যবসা কাকে বলে?

আপনারা অনেকেই ব্যবসা কাকে বলে জানেন, আবার অনেকে ব্যবসা কাকে বলে? জানতে চায়। বিজনেস/ব্যবসা মানেই অর্থের বিনিময়ে পণ্য বা সার্ভিস ক্রয় বিক্রয় করা।

অতিরিক্ত অর্থ পাওয়ার জন্য মানুষ যে সকল পণ্যদ্রব্য, সেবা প্রদান, ইত্যাদি। সব রকম বৈধ ধারাবাহিক সার্ভিস/সেবা প্রদান কার্যকরকে বিজনেস/ব্যবসা বলে।

উদাহরণ: কনফেকশনারীর দোকান, আইসক্রিমের বিজনেস, ফল বিক্রেতা, বস্ত্র/গার্মেন্টস বিজনেস ইত্যাদি। আরো অনেক বিজনেস রয়েছে আপনারা সে সকল বিজনেস করার সময় অবশ্যই ক্রেতার কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আপনার নিবেন। কিন্তু সেই অতিরিক্ত অর্থের একটি নির্দিষ্ট সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ক্রেতা যেন প্রতারিত না হয়, এটা বিক্রেতার দায়িত্ব বা কর্তব্য।

বিজনেস/ব্যবসা কাকে বলে, জানলাম বুঝলাম এবং উদাহরণ পড়লাম এবার বিজনেস করতে কি কি প্রয়োজন সে সম্পর্কে ধারণা লাভ করব।

বিজনেস/ব্যবসা করতে কি লাগে

সফল ব্যবসায়ী হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনার একটি গুছালো পরিকল্পনা থাকতে হবে। সেজন্য আপনাকে জানতে হবে, আপনি যেই বিজনেস করতে চাচ্ছেন সেজন্য আপনার কি কি প্রয়োজন। প্রয়োজনীয় পয়েন্টগুলো নিচে দেওয়া হলো

  • মূলধন বা অর্থ আপনার ব্যবসার ক্যাটাগরি এবং পরিধি অনুযায়ী
  • বিজনেস করার জন্য নির্দিষ্ট জায়গা এবং (প্রয়োজন হলে গাড়ি)
  • নিজ দেশের অনুমতি পত্র বা ট্রেড লাইসেন্স
  • মার্কেটিং জ্ঞান, ধৈর্য, সততা এবং প্রবল ইচ্ছা শক্তি ***

একজন সফল বিজনেসম্যান হওয়ার জন্য এগুলো আপনার বিজনেস কেরিয়ারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সেজন্য আপনি ব্যবসা শুরু আগে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে নিন এবং নিজেকে মার্কেটিং জ্ঞানের গুণান্বিত করে ধৈর্য ও সততার সাথে তৈরি করে নিন।

ব্যবসা পরিকল্পনার ধাপ সমূহ

আশা করি আপনারা আমার সাথে একমত হবেন যেকোনো বিষয়ে পরিষ্কার স্বচ্ছ সঠিক সিদ্ধান্ত এবং পূর্ব প্রস্তুতি প্রেজেন্টেশন এবং কাজকর্ম গুলো সুন্দর হয়। যেমন একটি বিল্ডিং তৈরি করার আগেই সিভিল ইঞ্জিনিয়ার সহ ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আরো বেশ কিছু বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে একটি পরিপূর্ণ প্ল্যান পাস করা হয়।

আরো পড়ুন: ইন্টারনেট থেকে মোবাইলে ফ্রি কল করে কথা বলার সহজ উপায়

তেমন একজন সফল বিজনেস ম্যান হওয়ার জন্য সঠিক পরিকল্পনা থাকতে হবে।১. কিসের বিজনেস করবেন, ২. কোন জায়গায় ব্যবসা করবেন, ৩. সেখানে আপনার পণ্যের কি পরিমান চাহিদা রয়েছে, ৪. এবং আপনার কতজন প্রতিযোগী রয়েছে, ৫. তাদের থেকে আপনি নিজেকে কতটুকু আপডেট করেছেন ইত্যাদি বিষয়।

আশা করি এতোটুকু ধারণা থেকে আপনারা আপনাদের ব্যবসার প্রয়োজনে সঠিক পরিকল্পনার লিস্ট তৈরি করে প্রস্তুতি নিয়ে নিবেন।

বিজনেস/ব্যবসা পরিচালনার কৌশল

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, আপনি নিজে হাসিখুশি এবং সাহসী প্রকাশ করুন এবং আপনার কর্মীদের মনকে স্বচ্ছন্দে রাখুন। আপনি যদি নিজেই ভীতি-সম্পন্ন এবং হতাশা, রাগান্বিত থাকেন তাহলে আপনার এবং কর্মীগণের কাজের রেজাল্ট খুব একটা ভালো হবে না। প্রয়োজনে অনলাইনে অথবা অফলাইনে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিন।

গান শোনা, আপনি হয়তো অবাক হয়েছেন? অপ্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে, আপনাকে যে গান শুনতে হবে এমনটা না. গান, টিক টক, শর্ট ভিডিও, নাটক, সূরা, গজল ইত্যাদি। আপনার পছন্দের এমন কিছু। যেন আপনার মনে প্রফুল্লতা আসে এটা আপনাকে সামনে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে। কিন্তু সাবধান অতিরিক্ত সময় নষ্ট করবেন না।

ছুটি নিন, বিজনেস বিজনেস ভাবতে ভাবতে নিজেকে একঘেরিয়া করে ফেলেছেন। ছুটি নিন কিছু অবসর সময় অতিক্রম করুন। আপনার ভালো লাগে এমন জায়গা ঘুরে আসুন, সময় অভাবে বাড়িতেই ভালো লাগে এমন কিছু করুন যেন মনে প্রফুল্লতা আসে।

সহানুভূতি সম্পর্কে বোঝা, অফিসে প্রবেশ করে সালাম দিন কর্মচারীদের খোঁজখবর নিন তারা কেমন আছে, তাদেরকে কাজের প্রতি উৎসাহিত করুন। এর জন্য তারা আপনাকে অনেক ভালোবাসবে এবং কাজের ফলাফল অনেক ভালো পাবেন।

সময় ব্যবস্থাপনা, ব্যবসা পরিচালনার জন্য আপনাকে অনেকগুলো কাজ করতে হবে সেজন্য একসাথে সব কাজ চাপিয়ে দিবেন না। কাজগুলোকে সময়ের সাথে ভাগ করে নিন এবং ধারাবাহিক গতিতে কাজ চালিয়ে যান এতে কাজের ফলাফল ভালো পাওয়া যাবে। এবং খারাপ সময় ধৈর্য ধরুন, বর্তমান পরিস্থিতিকে মেনে নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান।

ব্যবসা পরিচালনায় বিদ্যমান আইন

আপনার মন চাইলেই একটা ব্যবসা শুরু করে দিলেন এমনটা নয় হয়তো কিছুদিন বিজনেস চালানোর পর সেই দেশে সরকার কিছু কাগজপত্রের অভাবে অথবা ত্রুটির জন্য আপনার ব্যবসাটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

সেজন্য আপনি যেই স্থানে ব্যবসা করবেন সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, ইউনিয়ন সেখান থেকে আপনার নাম এবং প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবসার ধরন সমস্ত তথ্য দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স করে নিবেন।

এবং যে জায়গায়/স্থানে আপনি ব্যবসা করছেন সেখানকার মালিকের সাথে চুক্তিপত্র করে নিবেন এতে পরবর্তীতে সমস্যার সম্মুখীন না হতে হয়। এছাড়াও যারা দেশের বাইরে ব্যবসা করে তাদের আরও বেশ কিছু ডকুমেন্ট রাখতে হয়। যে সকল ব্যক্তি দেশ থেকে দেশের বাইরে ব্যবসা করে তাদের জন্য অন্য একটি ব্যবসা পরিচালনায় বিদ্যমান আইন সংশ্লিষ্ট কন্টেন্ট পাবলিশ করা হবে ইনশাআল্লাহ।

বিজনেস/ব্যবসার প্রধান উদ্দেশ্য কি

বিজনেস / ব্যবসার প্রধান উদ্দেশ্য মুনাফা অর্জন করা। একজন ব্যবসায়ী পণ্য ক্রয় করে বেশি দামে বিক্রি করা তার উদ্দেশ্য। সে যত ভালো মার্কেটিং করতে পারবে এবং সে তার পণ্য বেশি বিক্রি করতে পারবে সে তত বেশি মুনাফা অর্জন করতে পারবে।

বেশি মুনাফা অর্জনের জন্য তার ব্যবসা সততা এবং নিষ্ঠার সাথে পরিচালনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং তার গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহ করার মাধ্যমে গ্রাহকের বিশ্বস্ততা অর্জন করা।

ব্যবসার প্রধান উপাদান কি

অনেকেই প্রশ্ন করে ব্যবসার প্রধান উপাদান কি আপনি নিজের চারটি ব্যবসার প্রধান উপাদান ধরতে পারেন।

  • পণ্য
  • বাজার
  • অর্থ
  • মানুষ

এই চারটি পয়েন্ট কে ব্যবসার প্রধান উপাদান হিসেবে কাউন্ট করে আপনার পরিকল্পনা অনুযায়ী এগিয়ে যেতে পারে।

ব্যবসার হিসাব রাখার নিয়ম

আপনি একজন ব্যবসায়ী ছোট কিংবা বড় যাইহোক আপনার ব্যবসার পরিচালনা করার জন্য প্রায় প্রতিদিন কিছু না কিছু লেনদেন করতে হয়। সেজন্য অবশ্যই আপনাকে ব্যবসার হিসাব রাখার জন্য সহজ এবং সঠিক গাইডলাইন অবলম্বন করতে হবে।

  • আপনার ব্যবসায়ী লেনদেনের খরচ এবং পার্সোনাল খরচ এর জন্য আলাদা আলাদা ব্যাংক একাউন্ট করুন।
  • প্রাপ্তি গুলো হিসাব, নগর হিসাব, নোট করে রাখুন। এবং খরচের রশি গুলো নির্দিষ্ট স্থানে রাখুন।
  • আই এবং বিক্রয় আলাদা আলাদা ফাইল তৈরি করুন।
  • ব্যবসার বিভিন্ন আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখার জন্য কর্মী নিযুক্ত করুন।
  • ব্যবসা সংশ্লিষ্ট সমস্ত হিসাব রাখার জন্য সফটওয়্যার ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ।

আশা করা যায় এই পয়েন্টগুলো আপনার ব্যবসায়ী হিসাব করতে সহজ হবে এবং খুব সহজেই সমস্ত হিসাব নিকাশ মিলাতে পারবেন।

পয়েন্টগুলো নিয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে, তবে পয়েন্টগুলো বুঝলে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন নেই আশা করি আপনাদের পয়েন্ট গুলো সম্পর্কে ধারণা রয়েছে।

বিজনেস সংশ্লিষ্ট প্রায় বিষয় আলোচনা করা হয়েছে এখন দুটি বিজনেস/ব্যবসা নিয়ে জানবো ১. গ্রামে বিজনেস আইডিয়া এবং ২. টপ বিজনেস আইডিয়া

গ্রামে বিজনেস আইডিয়া

বিজনেস কে কেন্দ্র করে অনেকের বিভিন্ন স্বপ্ন আশা-আকাঙ্ক্ষা সকলেই চাই সফল ব্যবসায়ী হতে। সেজন্য আপনাদের অল্প মূলধন থাকলেই শুরু করুন প্রচেষ্টা পরিশ্রম ধৈর্য এবং সাহসিকতা মধ্যে দিয়ে ইনশাআল্লাহ একদিন সফল ব্যবসায়ী হতে পারবেন। নিচে কয়েকটি গ্রামে বিজনেস আইডিয়া দেওয়া হল

  • কাঁচা শাকসবজি বিক্রি
  • মাছের আরত থেকে মাছ ক্রয় করে বিক্রি
  • ঝালমুড়ি, ফুচকা, ভাজা, চটপটি, চাটনি ইত্যাদি বিক্রি
  • মুদিখানার ব্যবসা
  • নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এক কথায় হরেক মাল এর ব্যবসা
  • তেলের ব্যবসা
  • ছাগল, হাঁস-মুরগি, পালন (আস্তে আস্তে সংখ্যা বৃদ্ধি করুন)
  • চাষাবাদ যেমন মাশরুম চাষ, মরিচ চাষ, লটকানো ফসল লাউ, পটল, ডাটা ইত্যাদি

আরো পড়ুন: উচ্চ ফলনের জন্য মরিচ চাষের পদ্ধতি

এই সকল ব্যবসা গুলো আপনার অর্থ অনুযায়ী ছোট পরিসরে শুরু করুন ইনশাআল্লাহ আস্তে আস্তে বৃদ্ধি হতে থাকবে আমি নিজেই বেশ কয়েকটি ব্যবসা করেছি মাছ এর ব্যবসা, ছাগল, হাঁস-মুরগি পালন, ভাজাপোড়া বিক্রি, এবং চাষাবাদ এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি।

টপ বিজনেস আইডিয়া

টপ বিজনেস আইডিয়া আপনি যে সকল বিজনেস শুরু করলেন অল্প সময়ে অধিক মুনাফা অর্জন করতে পারবেন সে সকল কয়েকটি আইডিয়া দেওয়া হলো।

  1. ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি
  2. চাইল্ড এডুকেশনাল প্রোডাক্ট
  3. সুগার এভোয়েড প্রোডাক্ট
  4. ই-কমার্স ওয়েবসাইট

ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি: আপনারা যদি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে ইউটিউবে সার্চ করে জেনে নিবেন। বর্তমান সময়ে যারা ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি হয়ে দেশের বাইরে কাজ করছে তারা এক একটা কাজের বিনিময় ১০০০ হাজার ডলার থেকে ২৫০০ হাজার ডলার পর্যন্ত চার্জ করে।

আরো পড়ুন: ডিজিটাল মার্কেটিং a to z - পরিকল্পনা ও পরিচালনা

চাইল্ড এডুকেশনাল প্রোডাক্ট: শিশুদের খেলনা জাতীয় বিভিন্ন প্রডাক্ট পাওয়া যায় আপনাকে সেগুলো রিসার্চ করে বের করতে হবে। কিভাবে করবেন, কোথায় করবেন এই ধরনের প্রোডাক্টগুলো বেশিরভাগ চায়নাতে পাওয়া যায় আপনি সেখান থেকে যেকোনো এজেন্সির মাধ্যমে নিয়ে আসবেন, এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রোডাক্টগুলো কাস্টমারদের কাছে পৌঁছে দিবেন।

সুগার এভোয়েড প্রোডাক্ট: বর্তমান সময় বয়স একটু বৃদ্ধি হলেই মানুষ চিনি কম খেতে চায় এছাড়াও আমাদের দেশে প্রচুর ডায়াবেটিস প্রেসেন্ট রয়েছে। আপনি যদি একটু কষ্ট করে বুদ্ধি খাটিয়ে সুগার এভোয়েড প্রোডাক্ট গুলো বের করে সুন্দর করে প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে কাস্টমারদের আকৃষ্ট করে আপনার প্রোডাকে জায়গা করে নিতে পারেন তাহলে লাইফ টাইম এই বিজনেস চলবে যতদিন যাচ্ছে এই পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ই-কমার্স ওয়েবসাইট: আপনি ই-কমার্স ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ছোট থেকে বড় একটি বিজনেস প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে পারবেন ই-কমার্স ওয়েবসাইট অনেক রয়েছে দেশে এবং দেশের বাইরে।

আপনি নিজেকে নিয়ে ভাবুন মানুষ কি কি পণ্য সব থেকে বেশি ব্যবহার করে সে সকল পণ্য রিসার্চ করে আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটের মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি অল্প সময়ে অধিক মুনাফা লাভ করতে পারব।

উপসংহার

বিজনেস/বাণিজ্য ব্যবসা যাই হোক আপনাকে নির্দিষ্ট একটি বিজনেস বেছে নিতে হবে এবং প্ল্যান পরিকল্পনা অনুযায়ী কার্যক্রম শুরু করে দিতে হবে এমনি এমনি বসে থেকে বিজনেস নিয়ে ভাবলেই বড় বিজনেসম্যান হওয়া সম্ভব নয়। আশা করি এতক্ষণে দীর্ঘ থেকে আপনাদের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে।

ধন্যবাদ-Thanks

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন 👇🏼 (Share it)

Before. পূর্বের পোস্ট দেখুন After. পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আর আইটি ফার্মের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url