ফোন হ্যাং হলে করণীয় সেরা ১২টি সমাধান

ফোন হ্যাং হলে করণীয় সেরা ১২টি সমাধান নিয়ে লেখা হয়েছে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি। এছাড়াও আপনি জানতে পারবেন ফোন গরম হওয়া, স্লো হয়ে যাওয়ার বিভিন্ন কারণ এবং সেগুলোর সমাধান।

image

সম্মানিত পাঠক, এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর কারণ ও সমাধান সম্পর্কে জানতে চলুন, পুরো আর্টিকেলটি পড়ে নেই।

সূচিপত্র: ফোন হ্যাং হলে করণীয় সেরা ১২টি সমাধান

ফোন হ্যাং হওয়ার কারণ গুলো কি কি?

ফোন হ্যাং হওয়ার কারণগুলো নিম্নরূপ:

  • ফোনের স্টোরেজ খালি না থাকা
  • হার্ডওয়্যার সংক্রান্ত সমস্যা
  • SD কার্ডের সমস্যা
  • ram পর্যাপ্ত পরিমাণে না থাকা
  • ফোনে একসাথে অনেকগুলো অ্যাপ চলমান থাকা
  • ভাইরাস
  • ক্ষতি করে এমন অ্যাপ ফোনে থাকা
  • এন্ড্রয়েড ভার্সনে নতুনত্বের অভাব
  • সময়মতো ক্যাশ ক্লিয়ার না করলে
  • সফটওয়্যার আপডেট
  • থ্রিডি বা লাইভ ওয়ালপেপার ব্যবহার করা
  • অটোমেটিক আপডেট ও সিস্টেম বাগ
  • হেভি গেমিং ও ভিডিও এডিটিং

বর্তমান যুগে স্মার্টফোন নেই এমন মানুষ খুব কমই আছে। ফোন মানুষের জীবনে কতটা জরুরী যখন ফোনে কোন প্রবলেম দেখা দেয় তখন সেটা আমরা বেশি টের পাই। ফোনের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্যে ফোন হ্যাং হওয়া অন্যতম একটি সমস্যা।

আরো পড়ুন: মহিলাদের ঘরে বসে ইনকাম করার উপায় সেরা ১০টি আইডিয়া

ফোন হ্যাং হয়ে যাওয়া মানে হঠাৎ ফোন আটকে যাওয়া বা কাজ না করা এটা আমরা সকলেই জানি। এটি খুবই বিরক্তিকর একটি সমস্যা। ফোন হ্যাং হলে ফোনটি দ্বারা কোন কাজই করা যায় না, এটি স্থির ভাবে থাকে।

তখন ফোনটিকে একটি অকেজো জিনিস বলে মনে হয়। অনেকে আছে মনে করতে পারেন যে, ফোন হ্যাং হওয়ার পিছনে ফোনের দাম অনেকটা দায়ী। মানে দামি ফোন হলে হয়তোবা সেটি হ্যাং হবে না।

কিন্তু এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। ফোনের দাম যাই হোক না কেন যদি আপনি এর সঠিক ব্যবহার না করেন তবে তা হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একটি ফোন হ্যাং হওয়ার পিছনে বিভিন্ন ধরনের কারণ থাকতে পারে। সম্মানিত পাঠক, চলুন আমরা জেনে নেই ফোন হ্যাং হওয়ার পিছনে কি কি কারণ থাকতে পারে?

ফোন হ্যাং হলে করনীয় সেরা ১২টি সমাধান

সম্মানিত পাঠক, ফোন হ্যাং হওয়ার পিছনে বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে আমরা জানলাম। এখন আমরা জানবো ফোন হ্যাং হওয়া সংক্রান্ত সমস্যা গুলো থেকে উত্তরণের উপায় অর্থাৎ ফোন হ্যাং হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে।

ফোন হ্যাং হলে করণীয় কি:

  1. ফোন রিস্টার্ট করা
  2. ফোনের ফ্যাক্টরি রিসেট
  3. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ ডিলিট করা
  4. ফোনে পর্যাপ্ত স্টোরেজ রাখা
  5. মোবাইলে গ্ল্যান্স লক স্ক্রিন রিমুভ
  6. সফটওয়্যার আপডেট করা
  7. লাইট ভার্সন অ্যাপ
  8. অপ্রয়োজনীয় বিষয় ডিলিট করা
  9. সময়মতো ক্যাশ ক্লিয়ার করা
  10. ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার
  11. অ্যাপ আপডেট করা
  12. ফোনের যন্ত্রাংশ বা হার্ডওয়্যারের প্রবলেম

image

ফোন রিস্টার্ট করা: আপনার ফোন যদি কোনো কারণে হ্যাং হয়, কাজ না করে তাহলে রিস্টার্ট করে নিবেন। এটা আপনার ফোনের RAM রিফ্রেশ হতে সাহায্য করবে এবং ফোন সঠিকভাবে কাজ করবে।

ফোনের ফ্যাক্টরি রিসেট: ফ্যাক্টরি রিসেট হলো এমন একটি বিষয় যা আপনার স্মার্টফোনের সকল তথ্যাদি ডিলিট করার মাধ্যমে আপনার ফোনটি কে হ্যাং হওয়া থেকে রক্ষা করবে।

মূলত ফোনের সফটওয়্যারে কোন প্রবলেম হলে ফ্যাক্টরি রিসেট খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।যেহেতু এটা করলে সকল তথ্য মুছে যায় তাই আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো ফ্যাক্টরি রিসেট দেয়ার আগে অন্যত্র সরিয়ে রাখুন।

অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ ডিলিট করা: সুপ্রিয় পাঠক, ফোন হ্যাং হওয়া থেকে বাঁচার জন্য অপ্রয়োজনীয় app ডিলিট করে দিবেন। মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ থাকে।

যা আমাদের সাধারণত তেমন একটা কাজে আসে না। ফোনের স্পেস বাড়ানোর জন্য এসব অ্যাপ ডিলিট বা আনইনস্টল অথবা ডিজেবল করে দিতে হবে।

ফোনে পর্যাপ্ত স্টোরেজ রাখা: আপনার হাতে থাকা মোবাইল হ্যাং হওয়ার অন্যতম কারণ যেহেতু স্টরেজ কম থাকা সেহেতু মোবাইলে পর্যাপ্ত স্টোরেজ খালি করতে হবে। ফোনে কেবল প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোই রাখতে হবে।

আর সেগুলো যদি স্টোরজের তুলনায় বেশি পরিমাণে হয় তাহলে সেগুলো অন্য কোথাও রাখতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি ক্লাউড স্টোরেজ বা অন্য কোন ডিভাইসকে বেঁছে নিতে পারেন।

এতে আপনার ফোন হ্যাং হওয়া থেকে যেমন সেইভ থাকবে তেমনি আপনার প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোও সংরক্ষিত থাকবে।

মোবাইলে গ্ল্যান্স লক স্ক্রিন রিমুভ: মোবাইল ফোনে নিত্য নতুন প্রযুক্তি বিদ্যমান থাকে। ফোনে থাকা বর্তমানে তেমনি নতুন একটি প্রযুক্তির নাম হচ্ছে গ্ল্যান্স লক স্ক্রিন।

এখানে আপনার মোবাইলের স্ক্রিন আপনার টাচ ছাড়াও পরিবর্তন হতে থাকবে ও সেখানে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন শো করবে। এতে করে আপনার ফোনের ব্যাটারির চার্জ ও mb দ্রুত শেষ হয়ে যাবে। তাই ফোনে এই অপশনটি থাকলে তা রিমুভ করে দিন।

সফটওয়্যার আপডেট করা: পাঠক, দীর্ঘদিন ব্যবহৃত আপনার মোবাইল ফোনে থাকা সফটওয়্যারটি অবশ্যই আপডেট করতে হবে।

লাইট ভার্সন অ্যাপ: অ্যাপ বড় হলে তা ফোনে রাখার জন্য বড় আকারের স্টোরেজ লাগবে এটি স্বাভাবিক। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ফেসবুক অনেক বড় অ্যাপ যা ফোনে ব্যবহার করলে স্টোরেজ বেশি লাগে।

আর ফোনের স্টোরেজে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকলে ফোন হ্যাং হয়ে যায়। সেজন্য পাঠক, আপনি যখন আপনার ফোনে বড় কোন অ্যাপ ব্যবহার করবেন তখন চেষ্টা করবেন সেই অ্যাপের লাইট ভার্সন ব্যবহার করার। এই অ্যাপ লাইট হওয়ায় স্টোরেজে জায়গা কম লাগে।

অপ্রয়োজনীয় বিষয় ডিলিট করা: সুপ্রিয় পাঠক, আপনার ফোনে থাকা এমন অনেক ছবি ভিডিও থাকতে পারে যা কিনা অপ্রয়োজনীয় বা এগুলো আগে দরকার ছিল কিন্তু এখন আর দরকার নেই।

এ সকল বিষয়গুলো অবশ্যই আপনার ফোনের ফাইল ম্যানেজারের মেমোরি থেকে সম্পূর্ণ ডিলিট করতে হবে। কেননা এগুলোর কারণে আপনার ফোন হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

সময়মতো ক্যাশ ক্লিয়ার করা: মোবাইল ফোনের ক্যাশ ক্লিয়ার রাখতে হবে। তা না হলে এটি আপনার মোবাইলকে হ্যাং করতে পারে।

ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার: আন অথরাইজড ওয়েবসাইট ব্রাউজ এবং থার্ড পার্টি থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করলে মোবাইলে ভাইরাস আসতে পারে ও মোবাইল কে হ্যাং করতে পারে তাই আমাদেরকে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে।

আরো পড়ুন: সেরা ৯ টি ফেসবুক বিজনেস আইডিয়া

আপনার হ্যান্ডসেটটি সেভ রাখার জন্য বিভিন্ন এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার আছে যা আপনি ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন অ্যাপ রয়েছে যা আপনার ফোনে ইন্সটল করে আপনি সহজেই ভাইরাস থাকলে তা স্ক্যানের মাধ্যমে শনাক্ত করতে পারেন।

অ্যাপ আপডেট করা: সম্মানিত পাঠক, আপনি যদি শুধু সফটওয়্যার আপডেট করেন তাহলে হবে না এর পাশাপাশি আপনাকে অ্যাপ এর ক্ষেত্রেও আপডেট থাকতে হবে।

আপনার ফোনকে হ্যাং হওয়া থেকে রক্ষা করার জন্য অবশ্যই আপডেট অ্যাপ এর সাথে থাকতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপের আপডেট ভার্সন গুলো পেতে পারেন।

ফোনের যন্ত্রাংশ বা হার্ডওয়্যারের প্রবলেম: ফোনের সফটওয়্যার এর সমস্যার পাশাপাশি যন্ত্রাংশ বা হার্ডওয়ারের সমস্যার জন্যও ফোন হ্যাং হতে পারে।

আর এই সমস্যা সমাধানের জন্য আপনাকে অবশ্যই কোন ভালো ফোনের হার্ডওয়্যার সার্ভিসিং শপে যেতে হবে এবং দক্ষ সার্ভিস প্রোভাইডার দ্বারা সমস্যার সমাধান করতে হবে।

ফোন গরম হয়ে যায় কেন - ফোন গরম হওয়ার কারণ গুলো কি কি?

সম্মানিত পাঠক, ফোন হ্যাং হলে করণীয় সম্পর্কিত এ আর্টিকেলে এখন আমরা জানবো ফোন গরম হয়ে যায় কেন বা ফোন গরম হওয়ার কারণগুলো কি কি?

  • অতিরিক্ত চাপ কোন ক্ষেত্রেই ভালো নয়, ফোনের ক্ষেত্রেও তাই। ফোনে থাকা প্রসেসর যখন অত্যাধিক চাপ সহ্য করতে না পারে তখন ফোন গরম হয়ে যায়।
  • ফোনের ব্যাটারিতে যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে সেই ফোন অল্পতেই গরম হয়ে যায়।
  • ফোন চার্জে থাকা অবস্থায় ব্যবহার করলে তা গরম হয়ে যায়।
  • দীর্ঘ সময় ননস্টপ ফোন ব্যবহার করা যেমন: ভিডিও গেমস খেলা, গান শোনা, youtube এ ভিডিও দেখা ইত্যাদি কারণেও ফোন গরম হয়ে যায়
  • ব্যাকগ্রাউন্ডে খুব বেশি পরিমাণে অ্যাপস চালু থাকলে যেমন মোবাইল হ্যাং হয়ে যায় ঠিক তেমনি এটি মোবাইল গরম হয়ে যাওয়ারও অন্যতম একটি কারণ।
  • আবহাওয়ার কারণেও ফোন গরম হতে পারে। ফোন একটি ইলেকট্রিক ডিভাইস। এটি অত্যাধিক গরমের মধ্যে ব্যবহার করলে বা রাখলে, সরাসরি প্রখর রৌদ্রে রাখলে তা সহজে গরম হয়ে যায়।
  • ফোন কাজ করার সময় যদি পর্যাপ্ত নেটওয়ার্ক না পায় তাহলে এটার উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। এতে করেও ফোন গরম হয়ে দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত আবদ্ধ ফোন কভারগুলো ফোনের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কেননা এটি ফোনের ভেতরকার তাপ বাহিরে যেতে দেয় না বিধায় ফোন গরম হয়ে যায়।
  • মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের ব্রাইটনেস বাড়িয়ে রাখাও ফোন গরম হওয়ার অন্যতম একটি কারণ।

ফোন গরম হওয়া সমস্যার সমাধান গুলো কি কি?

ফোন গরম হওয়ার সমস্যা থেকে কিভাবে আমরা পরিত্রাণ পেতে পারি সে সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো:

  • চার্জরত অবস্থায় কখনো ফোন ব্যবহার করা যাবে না।
  • অতিরিক্ত গরম আবহাওয়ায়, সরাসরি সূর্যের আলোতে ফোন রাখা যাবে না।
  • ফোনের ব্যাটারিতে সমস্যা হলে তা চেঞ্জ করতে হবে এবং ভালো মানের ব্যাটারি ও চার্জার ব্যবহার করতে হবে।
  • যেসব কাজ করলে ফোনের প্রসেসরে অতিরিক্ত চাপ পড়বে সেই কাজগুলো করা যাবে না। যেমন: দীর্ঘক্ষণ ফোনে গেমস খেলা, একাধারে মুভি দেখতে থাকা বা বিভিন্ন ভিডিও দেখা ইত্যাদি।
  • মোবাইল ফোন কভার গুলো হতে হবে এমন যা কিনা ফোনের তাপকে সহজেই বাহিরে বের করে দিতে পারে।
  • আপনার নেটওয়ার্কের স্পিড ঠিক আছে কিনা সে বিষয়টি সবসময় লক্ষ্য রাখবেন।
  • ফোনের ব্রাইটনেস সব সময় বাড়িয়ে রাখা যাবে না। ব্রাইটনেস বাড়ানোর দরকার হলে কাজ শেষে তা আবার স্বাভাবিক পর্যায়ে রাখতে হবে।
  • ব্যাকগ্রাউন্ডের চালু থাকা অ্যাপগুলো কাজ শেষে ডিলিট করে দিতে হবে।
  • ফোনের প্রসেসর সম্পর্কে বিভিন্ন মাধ্যমে ভালো করে জেনে তারপর ফোন ক্রয় করুন।

স্মার্টফোন স্লো হয় কেন?

মোবাইল ফোন হ্যাং হওয়ার এবং গরম হওয়ার কারণগুলোর সাথে স্লো হওয়ার কারণগুলোর প্রায় সবই মিল রয়েছে। সুপ্রিয় পাঠক, তারপরও চলুন আমরা ফোন স্লো হওয়ার কারণগুলো পুনরায় জেনে নেই।

  • অ্যাপ ক্যাশ ক্লিয়ার না করা
  • সফটওয়্যার আপডেট না করা
  • স্টোরেজে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকা
  • ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেকগুলো অ্যাপ চালু থাকা
  • ভাইরাস
  • ফোন বেশি গরম হয়ে গেলে
  • ব্যাটারিতে সমস্যা হলে
  • থ্রিডি ও লাইভ ওয়ালপেপার চালু থাকলে

মোবাইল ফোন স্পিড বাড়ানোর বা ফাস্ট করার উপায় কি?

যেহেতু মোবাইল ফোন হ্যাং হওয়া ও গরম হওয়ার সাথে মোবাইল ফোন স্লো হওয়ার কারণগুলোর মিল রয়েছে সেহেতু মোবাইল ফোন হ্যাং হলে করণীয় বিষয়গুলো মেনে চললে অবশ্যই মোবাইল ফোনের স্পিড বাড়বে।

তাই আমাদের উচিত সে বিষয়গুলো মেনে চলে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা। তাহলে আমরা মোবাইল ফোনের স্পিড বাড়ানো, গরম হয়ে যাওয়ার সমস্যা সহ হ্যাং হয়ে যাওয়ার মত বিরক্তিকর সমস্যা গুলো থেকে মুক্তি পাবো।

উপসংহার - শেষ কথা

পরিশেষে বলা যায়, মোবাইল ফোন হ্যাং হলে করণীয় সেরা ১২ টি সমাধান নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি পড়লে এবং নিয়ম কানুন গুলো সঠিকভাবে মেনে চললে আপনার মোবাইলটিতে এই সমস্যাগুলো কখনো হবে না।

আপনি দীর্ঘদিন আপনার শখের ও প্রয়োজনীয় ফোনটি স্বাচ্ছন্দে ব্যবহার করতে পারবেন। সুপ্রিয় পাঠক, আর্টিকেলটি আপনার ভালো লাগলে এবং উপকারে আসলে অবশ্যই তা অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন। আপনার সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করে আজ বিদায় নিচ্ছি, আল্লাহ হাফেজ। (1219)

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
Comment মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আর আইটি ফার্মের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url