ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল কথা সেরা বাণী বা উক্তি ৩৮টি

ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল কথা ২০২৫ সালে শুধু নয়, যুগের পর যুগ ধরে মোটিভেশনাল কথা ছাত্রদের জীবনে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করছে। প্রতিটি স্টেপে বিভিন্ন সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য এই মোটিভেশনাল কথা গুলো টনিকের মত কাজ করে।

image

সুপ্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে বিভিন্ন মনীষীদের মোটিভেশনাল উক্তি সহ বেশ কিছু মোটিভেশনাল কথা নিয়ে। যা আপনি পুরো আর্টিকেল টি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন। তাই শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়ুন।

সূচিপত্র: ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল কথা সেরা বাণী বা উক্তি ৩৮টি

ছাত্র ছাত্রীদের জন্য মোটিভেশনাল কথা সেরা বাণী বা উক্তি ৩৮টি

জীবনের চড়াই উৎরাইতে যখন আমরা দিশেহারা হয়ে পড়ি, কোন দিকনির্দেশনা পাওয়া যায় না, চারদিকে বিপদ এবং ঘোর অন্ধকার মনে হয় তখন মোটিভেশনাল কথা যেন নতুন আলোর সন্ধান দেয়। এটা শুধু ছাত্রদের জন্য নয়, যে কোন মানুষের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

একটি মানুষ যখন বিভিন্ন কারণে ভেঙে পড়ে, তখন তার অন্তর্নিহিত শক্তি অনেক সময় কাজ করে না। সে নিজেকে অনেক ছোট এবং দুর্বল মনে করে। তার আত্মবিশ্বাস চলে যায়। সে মনে করে তার দ্বারা কোন কিছুই সম্ভব নয়।

এমতাবস্থায়, মোটিভেশনাল কথাগুলো পারে তার ভেতরকার দুর্বলতা, হীনমন্যতা দূরীভূত করে আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে যে, হ্যাঁ আমি অবশ্যই পারবো। আমার দ্বারা কাজটি করা সম্ভব।

নিম্মে ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল ৩৮টি সেরা বাণী, উক্তি বা কথা গুলো দেওয়া হলো:

  • পরিশ্রম সৌভাগ্যের বয়ে আনে। পরিশ্রমের মাধ্যমে যে কোন মানুষ তার ভাগ্যকে বদলাতে পারে। একজন দুর্বল ছাত্রও সঠিক পরিশ্রমের মাধ্যমে তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষে পৌঁছাতে পারে।
  • পড়ার কোন বিকল্প নেই। শুধু ভালো রেজাল্টের জন্যই নয়, একজন ভালো মানুষ হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই পড়তে হবে।
  • বই পড়া ভারী মজা-এই থিমটি মনে রেখে পড়তে হবে। অর্থাৎ পড়াশোনা কে আনন্দের বিষয় মনে করতে হবে, কঠিন ও দুর্বোধ্য মনে করে ভয় পাওয়া যাবে না।
  • practice makes a man perfect. এ কথা আমাদের সবারই জানা। পড়াশোনার ক্ষেত্রে প্রচুর প্র্যাকটিস করতে হবে।
  • সকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করতে হবে। সকালে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ঘুমানো যাবে না। এতে পড়া এবং স্বাস্থ্য দুটোরই ক্ষতি হয়।
  • সময়ের কাজ সময়ে করতে হবে। কোনভাবেই সময় নষ্ট করা যাবে না।
  • পড়া জমিয়ে রাখা যাবে না। আজকে পড়বো না কালকে পড়বো এরকম করলে এক সময় দেখা যায়, অনেক পড়া জমে গেছে। তখন সে পড়াগুলো আয়ত্তে আনা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। তাই প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করতে হবে।
  • কঠিন বিষয় গুলোকে ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়তে হবে। এতে করে এগুলো সহজ মনে হবে।
  • পড়ার সময় মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। অন্য কোন চিন্তা করা যাবে না।
  • গতির জীবন। স্থিরভাবে বসে থাকা যাবে না। হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলেও আবার উঠে দাঁড়াতে হবে। লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। ইনশাআল্লাহ, সাফল্য একদিন ধরা দিবেই।
  • সব সময় ইতিবাচক মনোভাব থাকতে হবে। নেগেটিভিটি মানুষের জীবনে অনেক খারাপ প্রভাব ফেলে।
  • আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি আমাদের ধর্মীয় কাজগুলো করতে হবে। মানুষের জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে ধর্মীয় কাজগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং মনকে পবিত্র রাখে
  • দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন, সততাই সৎ গুন। এছাড়াও আমরা জানি, সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস এবং অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ। তাই এমন মানুষের সাথে মেলামেশা করতে হবে যারা সৎ এবং ভালো।
  • বন্ধু নির্বাচনে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বন্ধু মানুষের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে। ভালো বন্ধু পাওয়াও ভাগ্যের ব্যাপার। বন্ধুর আচার-আচরণ স্বভাব দ্বারা অন্য বন্ধুও প্রভাবিত হয়।
  • শিক্ষক ক্লাস নেয়ার সময় ক্লাসে সব সময় অ্যাক্টিভ থাকতে হবে। কোন বিষয়ে বুঝতে না পারলে সাথে সাথে তা শিক্ষককে জিজ্ঞেস করে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে।
  • কলম তরবারি অপেক্ষা বেশি শক্তিশালী। তাই আপনি আপনার লেখনী শক্তির মাধ্যমে এগিয়ে যাবেন বহুদূর।
  • লোহার ধারালো জিনিস দীর্ঘদিন ফেলে রাখলে তাতে মরিচা পড়ে, জং ধরে। তাই নিয়মিত এতে শান দিতে হবে। তাহলে লোহার এই জিনিস ভালো থাকবে। তেমনি কোন পঠিত বিষয় দীর্ঘদিন না পড়লে তা আমরা ভুলে যাই, মনে থাকে না। তাই পঠিত বিষয় কদিন পর পর রিভাইস করতে হবে। এতে করে পড়া মনে থাকবে।
  • একবার না পারিলে দেখো শতবার-এই প্রবাদ বাক্যটি সর্বদা মনে রাখতে হবে। আমরা অনেকেই কোন কাজে একবার ব্যর্থ হলে আর তা করতে চাই না। কিন্তু সেই কাজ বারবার চেষ্টা করলে দেখা যাবে একটা সময় ঠিকই সাকসেসফুল হওয়া যাবে।
  • সহপাঠীর ভালো কোন গুণ থাকলে তা নিজের মধ্যে আয়ত্ত করার চেষ্টা করতে হবে আর নেগেটিভ কোন কিছু থাকলে তা এভয়েট করতে হবে।
  • মেরুদণ্ড না থাকলে মানুষ সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। যেহেতু শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড তাই অবশ্যই আপনাকে সুশিক্ষিত হতে হবে।
  • জীবন পুষ্প শয্যা নয়। একথা সকল মানুষের জন্য প্রযোজ্য। আপনি বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এমন হলে না ঘাবড়ে সমস্যার মোকাবেলা করে তা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে।
  • নিজের না থাকলে কেউ মূল্যায়ন করে না। আপনি যদি পড়াশোনা করে প্রতিষ্ঠিত হন তাহলে আপনার মূল্যায়ন হবে অন্যথায় কেউ আপনাকে চিনবে না, মূল্যায়ন করবে না।
  • কালকের পড়া বা কাজ আজকে এবং আজকের পড়া বা কাজ এখন করতে হবে। এভাবে করলে আর পড়া বা কাজ জমে থাকবে না।
  • ব্যর্থতার চেয়ে বড় শিক্ষক আর পৃথিবীতে নেই। মানুষ বই পড়ে যেটুকু শিখতে পারে ব্যর্থতা থেকে আরো অনেক বেশি শিক্ষা লাভ করে।
  • নিয়মিত অল্প করে পড়ার স্টেপটি মেনে চলতে হবে। যেমন: প্রতিদিন পাঁচটি করে ইংরেজি ভোকাবুলারি শিখলে ৩০ দিন বা এক মাসে ১৫০ টি ভোকাবুলারি শেখা হয়ে যাবে। যা কিনা আপনি এক বা দুই দিনের মধ্যে শিখতে গেলে সহজে পারবেন না, মনে থাকবে না। এভাবে কন্টিনিউ করতে থাকলে একটা সময় দেখা যায় অনেক ভোকাবুলারি শেখা হয়ে যাবে।
  • মা-বাবার দোয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি সফল হতে চান জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বাবা মায়ের দোয়া আপনার লাগবেই।
  • বাবা মায়ের মনে কখনো কষ্ট দেয়া যাবে না। তাদের অবাধ্য হওয়া যাবে না। যে সন্তান বাবামায়ের কথা মেনে চলে তার ভবিষ্যৎ হয় উজ্জ্বল ও সাফল্যমন্ডিত।
  • অতীতকে নিয়ে পড়ে থাকলে হবে না। অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে বর্তমান ও ভবিষ্যতের জন্য কাজ করে যেতে হবে।
  • সুসময়ে মানুষের বন্ধুর অভাব হয় না। আপনার দুঃসময়ে সব সময় যে পাশে থাকবে সেই মূলত আপনার প্রকৃত বন্ধু।
  • আমরা জানি, লোভে পাপ আর পাপে মৃত্যু। তাই কোন কাজে লোভ করা যাবে না। লোভ কোন কাজে কল্যাণ বয়ে আনে না।
  • দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ একথা আমাদের সকলের মনে রাখতে হবে। দেশের স্বার্থ ক্ষুন্ন হয় এমন কিছুর সাথে আপোষ করা যাবে না। দেশের কল্যাণার্থে কাজ করে যেতে হবে। বহিঃ শক্তি যাতে দেশের ক্ষতি করতে না পারে সেজন্য সদা সর্বদা জাগ্রত থাকতে হবে।
  • অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করবে না। সবসময় ন্যায়ের পথে চলবে।
  • হতাশা মানুষের জীবনকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়। তাই কোন কাজে হতাশ হওয়া যাবে না। হতাশাকে জীবনে স্থান দেয়া যাবে না। একটি দরজা বন্ধ হয়ে গেলে সৃষ্টিকর্তা আরো অনেক দরজা খুলে দিবেন এ বিশ্বাস রাখতে হবে।
  • পড়াশোনায় সব সময় প্রতিযোগিতার মনোভাব রাখতে হবে।
  • জীবে দয়া করে যে জন সে জন সবিছে ঈশ্বর। আমাদের সকল জীবের প্রতি দয়াশীল মনোভাব রাখতে হবে।
  • পড়াকে শুধু একাডেমিক বইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। একাডেমিক বইয়ের বাইরে বিভিন্ন ধরনের ভালো শিক্ষামূলক বই পড়তে হবে। যত বেশি বই পড়বেন ততই জানতে পারবেন, শিখতে পারবেন। আপনার মেধার বিকাশ ঘটবে। যা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য অন্যদের থেকে আপনাকে এগিয়ে রাখবে।
  • নৈতিকতাকে প্রাধান্য দিতে হবে। নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। ভালো-মন্দ দিক বিবেচনা করে অবশ্যই চলতে হবে।
  • শুধু বাবা মা নয়, শিক্ষক ও গুরুজনদের আদেশ নিষেধও মেনে চলতে হবে। নিজের পরিশ্রম, সকল গুরুজনদের দোয়া এবং সৃষ্টিকর্তার রহমতে অবশ্যই আপনি পৌঁছে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে।

মোটিভেশন এর গুরুত্ব কি - প্রয়োজনীয়তা কি?

image

পাঠক, ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল কথা নিয়ে লেখা এই আর্টিকেলে এখন আমরা জানবো মোটিভেশন এর গুরুত্ব কি বা এর প্রয়োজনীয়তা কি?

মোটিভেশন এর বাংলা হল অনুপ্রেরণা। আর অনুপ্রেরণা হলো এমন এক বিষয় যা আপনার ভেতরকার স্পৃহা কে জাগ্রত করে। আপনার হতাশা দূর করে আপনাকে করে তোলে প্রাণবন্ত।

আরো পড়ুন: বিদেশে স্কলারশিপ পাওয়ার বিশেষ ৫ টি যোগ্যতা

অসাধ্যকে সাধ্য করার যুদ্ধে আপনাকে জয়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখায়। আমি পারবো এই আত্মবিশ্বাস জাগ্রত করে। আর এ বিশ্বাস আপনার জয়ী হওয়ার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদান করে।

ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল কথা গুলো ছাত্রদের মধ্যে সাহস যোগায়। তারা অনেক সময় দেখা যায় ব্যর্থ হয়, তখন হতাশ হয়ে পড়ে। সে হাল ছেড়ে দেয়, তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস বলতে কিছুই থাকে না।

আর এসব ক্ষেত্রে ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল কথা গুলো খুবই কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এই কথাগুলো শুনলে শুধু একজন ছাত্র নয় যেকোনো মানুষ আশার আলো দেখতে পায়।

যা তার জীবনকে ইতিবাচক পরিবর্তন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মোটিভেশনাল কথাগুলো শুনলে মনে হয়, হ্যাঁ এগুলো আমার জন্যই লেখা। এই লেখাগুলোর সাথে আমার মিল আছে, আমি অবশ্যই পারবো।

তখন এই মনোভাব নিয়ে একজন ছাত্র বা যে কেউ নতুন উদ্যমের সহিত পুনরায় তার পড়া বা কাজ শুরু করে। বারবার সে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। এভাবে করতে করতে একবার ঠিকই সে সফলতা অর্জন করে।

অতএব দেখা যাচ্ছে, কোন মানুষের জন্য বা ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল কথার গুরুত্ব বা প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।

ছাত্র ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে কিছু সুপ গুরুত্বপূর্ণ কথা

ছাত্র-ছাত্রী বা শিক্ষার্থীদের উন্নতির জন্য মোটিভেশনাল কথাগুলো শোনার কোন বিকল্প নেই। একজন যতই ভালো শিক্ষার্থী হোক না কেন তার নিয়মিত মোটিভেশনাল কথাগুলো শোনা উচিত।

এতে করে হতাশা তার ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারবে না। যেকোনো চ্যালেঞ্জকে সে শক্ত হাতে গ্রহণ করতে পারবে। পড়াশোনার প্রতি তার আগ্রহ বাড়বে। নেতিবাচক পরিবেশেও সে নিজের মনোভাবকে ইতিবাচক রাখতে পারবে।

আরো পড়ুন: পড়ালেখা কে আবিষ্কার করেছে?

দৈনিক পড়ার জন্য প্রতিটি বিষয়কে যেরকম রুটিনে রাখতে হয় ঠিক তেমনি ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল কথা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য রুটিনে রাখতে হবে।

তাহলে আর মোটিভেশনাল কথা শোনার বিষয়টি প্রতিদিন মিস হবে না। এটি প্রতিদিন এগিয়ে যাওয়ার পথে একটি শক্তি হিসেবে কাজ করবে।

উপসংহার-শেষ কথা

উপরিউক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায়, ছাত্রদের জন্য বাণী বা উক্তি মোটিভেশনাল কথা নিয়ে লেখা এই আর্টিকেলটি সকল শিক্ষার্থীদের পড়া উচিত। ব্যর্থতা ও হতাশায় ভেঙ্গে পড়া একজন শিক্ষার্থীর আবার সোজা হয়ে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

শুধু তাই নয় একজন ভালো স্টুডেন্টের ক্ষেত্রেও এটা খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। ছাত্রদের জন্য মোটিভেশনাল কথা গুলো পড়ে তা যদি কারো কাজে লাগে তাহলে আমার এই লেখা সার্থক হবে বলে আমি মনে করবো।

আজকের ছাত্ররাই আগামী দিনের দেশের ভবিষ্যৎ। তারা যদি পড়াশোনা করে মানুষের মত মানুষ হয় দেশের উন্নয়নে কাজ করে তবেই তো দেশ এগিয়ে যাবে। পাঠক, আপনার সুস্থতা কামনা করে আজ তাহলে এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ। (1219)

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
Comment মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আর আইটি ফার্মের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url