শীত প্রধান দেশের তালিকা ১০ টি সেরা দেশ

শীত প্রধান দেশের তালিকা ১০টি দেশ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি, আজ আপনাদেরকে জানাবো শীত প্রধান দেশের তালিকা, শীতকালের বৈশিষ্ট্য, আবহাওয়া, বরফের দেশ, শীত প্রধান দেশের মানুষের জীবনযাত্রা সহ আরো অনেক বিষয় সম্পর্কে।

image

শীত প্রধান দেশের তালিকা সহ এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের সকলের জানতে হবে কেননা এই তথ্যগুলো বেশ কাজের। তাই এই তথ্যগুলো জানতে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন।

সূচিপত্র: শীত প্রধান দেশের তালিকা ১০ টি সেরা দেশ

ভূমিকা (শীত প্রধান দেশ)

পৃথিবীতে মোট ১৯৫ টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ একটি। এদেশে শীতসহ মোট ছয়টি ঋতু রয়েছে। আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, এদেশের ইতিহাসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ২০১৮ সালের ৮ জানুয়ারি তেতুলিয়া তে ২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এই তাপমাত্রা আমাদের মতো নাতিশীতোষ্ণ দেশের জন্য খুবই কষ্টকর। এই তাপমাত্রায় আমরা নিজেদেরকে বিপদগ্রস্ত বলে ধরে নেই। কিন্তু পৃথিবীর ১৯৫ টি দেশের মধ্যে এমন দেশ আছে যেখানে সূর্যের দেখাই মেলে না। যেখানে তাপমাত্রা থাকে -৬০ ডিগ্রি, -৭০ডিগ্রি।

এসব স্থানে সবসময় বরফ পড়তে থাকে এবং এসব বরফ জমা হয়ে পুরু হয় ও সবকিছু ঢেকে রাখে।এই দেশগুলোই হচ্ছে শীত প্রধান দেশ। নিন্মে শীত প্রধান দেশের তালিকা ১০টি দেশ সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো।

শীত প্রধান দেশের শীতকালের বৈশিষ্ট্য গুলো কি

বাংলাদেশের শীতকাল এবং শীত প্রধান দেশের শীতকাল একরকম নয়। এদের মধ্যে বেশ ভিন্নতা রয়েছে। বাংলাদেশের শীতকালের বৈশিষ্ট্য এক রকম আবার শীত প্রধান দেশের শীতকালের বৈশিষ্ট্য আরেক রকম।

আরো পড়ুন: শীতের সকাল নিয়ে কিছু কথা সেরা ১০ টি অপরূপ মুগ্ধতা

শীত প্রধান দেশের শীতকালের বৈশিষ্ট্য:

  • শীত প্রধান দেশে খুব বেশি ঠান্ডা অনুভূত হয়।
  • শীত প্রধান দেশের তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে অবস্থান করে।
  • তাপমাত্রা মাইনাস ডিগ্রী থাকায় প্রচুর তুষার পাত হয়।
  • গাছপালা থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট সবকিছু বরফে ঢেকে যায়।

শীত প্রধান দেশের আবহাওয়া কি ও জলবায়ু কি

কোন নির্দিষ্ট স্থানে ও নির্দিষ্ট সময়ে বায়ুমণ্ডলের যে অবস্থা বিরাজ করে তাকে আবহাওয়া বলে। আবহাওয়া সদা পরিবর্তনশীল। আর জলবায়ু হচ্ছে আবহাওয়ার গড় ফলাফল। কোন নির্দিষ্ট স্থানের আবহাওয়ার ২০-৩০ বছরের অবস্থার গড় ফলাফল কে জলবায়ু বলে।

শীত প্রধান দেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু থেকে আমাদের দেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু সম্পূর্ণ আলাদা। বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ। অর্থাৎ বেশি গরমও না আবার বেশি ঠান্ডাও না।

শীত প্রধান দেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু অত্যাধিক ঠান্ডা। ঠান্ডার তীব্রতা এত বেশি যে সেখানকার প্রকৃতি বরফে আছন্ন থাকে। এদের জলবায়ুকে বলে তুষার শুভ্র ও বরফের জলবায়ু বলে।

শীত প্রধান দেশের তালিকা ১০ টি সেরা দেশ

সুপ্রিয় পাঠক, চলুন আমরা এখন শীত প্রধান দেশের তালিকা - ১০ টি দেশ সম্পর্কে জেনে নেই।

  1. আমেরিকা
  2. কানাডা
  3. এস্তোনিয়া
  4. মঙ্গোলিয়া
  5. রাশিয়া
  6. আইসল্যান্ড
  7. ফিনল্যান্ড
  8. গ্রিনল্যান্ড
  9. কাজাখস্তান
  10. এন্টারটিকা

১. আমেরিকা: শীত প্রধান দেশের তালিকা তে প্রথমে আমি আমেরিকা নিয়ে কথা বলব। উত্তর আমেরিকা বেশ ঠান্ডা এবং এখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে থাকে। যা আমাদের বাংলাদেশে আমরা কল্পনাই করতে পারি না।

উত্তর আমেরিকা উত্তর গোলার্ধের উত্তর মেরুর দিকে থাকায় শীতের সময় সরাসরি সূর্যের আলো সেখানে খুব বেশি একটা পড়ে না। তাছাড়া এখানকার হিমাঙ্কের নিচে তাপমাত্রার জন্য আর্কটিক এলাকার শীতল হাওয়া, উঁচু পর্বতকেও দায়ী করা যায়।

২. কানাডা: শীত প্রধান দেশের তালিকা তে শীত প্রধান দেশ হিসেবে কানাডার কথা উল্লেখ করা যায়। শীতকালে কানাডার তাপমাত্রা -২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে -১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস হয়ে থাকে। তবে এ সময়টাতে এই তাপমাত্রা আরো কমও হতে পারে।

বছরের ছয় মাসের বেশি কানাডার বিভিন্ন জায়গায় ভারী বরফে ঢাকা থাকে। যার প্রভাব কানাডার পরিবেশ এবং জনগণের উপর দেখা যায়।

৩. এস্তোনিয়া: শীত প্রধান দেশের তালিকা তে এবার রাখছি এস্তোনিয়াকে। এর অবস্থান উত্তর ইউরোপের বাল্টিক সাগর তীরে। এটি একটি দ্বীপ এলাকা। অত্যাধিক শীতের কারণে মানুষ বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়।অত্যাধিক শীতের জন্য মানুষকে সঠিক পোশাক নির্বাচন করতে হয়। অনেক সময় এস্তোনিয়ার শীতলতম তাপমাত্রা -৪৩ ডিগ্রী সেলসিয়াসেরও কম হয়ে থাকে। এখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয় না।

৪. মঙ্গোলিয়া: মঙ্গোলিয়া হচ্ছে শীত প্রধান একটি দেশ। এটি মধ্য এশিয়ায় অবস্থিত। এ দেশে শীতকাল হচ্ছে দীর্ঘ সময়ের জন্য হিমকরা শীতকাল আর গ্রীষ্মকাল থাকে স্বল্প সময়ের জন্য। এ দেশের রাজধানী উলান বাটোরে প্রচুর পরিমাণে শীত পড়ে। আমাদের দেশে গ্রীষ্মকালে আমরা অনেক সময় অসহ্য গরমে অতিষ্ঠ হয়ে যাই।

আর মঙ্গোলিয়ায় অনেক সময় গ্রীষ্মকালেও এর তাপমাত্রা থাকে শুন্যের কোঠায়। আর শীতকালে তা সব সময় থাকে - ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা সর্বনিম্ন -৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসও হতে পারে। চারপাশে বরফের শুভ্রতা চোখে পড়ে।

৫. রাশিয়া: শীত প্রধান দেশের তালিকা তে এবার থাকছে রাশিয়া। এখানকার আবহাওয়া হিমশীতল প্রকৃতির এবং শৈত্যপূর্ণ। বছরের বেশিরভাগ সময়ই এখানে বরফ থাকে এবং শৈত্য প্রবাহ লেগেই থাকে। যার কারণে এখানকার মানুষসহ অনেক প্রাণী বেশ কষ্ট সহ্য করে।

অতিরিক্ত শীত সহ্য করতে না পেরে রাশিয়ার সাইবেরিয়া থেকে অতিথি পাখি বাংলাদেশে চলে আসে। রাশিয়ার তাপমাত্রা -৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর নিচে থাকাটাও অস্বাভাবিক নয়।

আরো পড়ুন: শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায় ১৮টি কার্যকরী টিপস

৬. আইসল্যান্ড: ইউরোপ মহাদেশের অন্তর্গত একটি শীতলতম রাষ্ট্র হচ্ছে আইসল্যান্ড। আমরা আইসল্যান্ডকেও শীত প্রধান দেশের তালিকা তে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি। শীতকালে আইসল্যান্ডে অত্যাধিক ঠান্ডা ও বরফে ঢাকা থাকে। এখানকার শীতের আলো থাকে অনেকটা ফ্যাকাশে প্রকৃতির। এখানেও শীতকালে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে থাকে।

৭. ফিনল্যান্ড: ফিনল্যান্ড অন্যতম একটি শীত প্রধান দেশ। ফিনল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলের থেকে উত্তরাঞ্চলে বেশি শীত থাকে। উত্তরাঞ্চলে ছয় মাসেরও অধিক সময় তুষারপাত হয়ে সবকিছু তুষারে ঢাকা থাকে। ফিনল্যান্ডে কিছু জায়গায় শীতকালীন তাপমাত্রা -৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও আরো নিচে নেমে যেতে পারে।

৮. গ্রিনল্যান্ড: শীত প্রধান দেশের তালিকা তে আমরা এখন রাখবো গ্রিনল্যান্ডকে। গ্রিনল্যান্ড বরফের সাদা চাদরে ঢাকা একটি দেশ। এদেশে সবুজের পরিমাণ খুবই কম। গ্রীনল্যান্ডে যে পরিমাণ বরফ আছে তা যদি সব গলে যায় তাহলে বিশ্বব্যাপী সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা অনেক বেড়ে যাবে।

শীতকালে ফিনল্যান্ডের তাপমাত্রা অনেক কমে যেয়ে তা গড়ে -১৮ ডিগ্রী সেলসিয়াসও হতে পারে।

৯. কাজাখস্তান: মধ্যপ্রাচ্যের একটি বৃহত্তম স্থলবেষ্টিত শীত প্রধান দেশ হচ্ছে কাজাখস্তান। যারা পাহাড়ে স্কি করতে ভালোবাসে তাদের জন্য কাজাকস্থান খুবই পারফেক্ট একটি জায়গা। এখানেও শীতকালে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে থাকে, খুব শীত পরে এবং তুষারপাত হয়। তুষারের শুভ্রতায় প্রকৃতি এক অনরূপ ধারণ করে।

১০. এন্টারটিকা: শীত প্রধান দেশের তালিকা তে যে দেশটির নাম না রাখলেই নয় সেটি হচ্ছে এন্টারটিকা। প্রচুর ঠান্ডায় ভরা এই দেশটিতে সূর্যের দেখা মেলা ভার এবং এখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে থাকে এবং অন্যান্য শীত প্রধান দেশের তুলনায়ও আরো কম হয়ে থাকে।

শীত প্রধান দেশে মানুষের জীবনযাত্রা

image

বাংলাদেশের শীতকালীন সময় মানুষের জীবনযাত্রা আর শীত প্রধান দেশের শীতকালীন সময়ে মানুষের জীবন যাত্রার মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য রয়েছে। আমাদের দেশে শীত পড়লে আমরা শীতের পোশাক হিসেবে সোয়েটার, চাদর, মুজা, টাউজার ইত্যাদি পরিধান করে থাকি।

লেপ, কাঁথা, কম্বল, কম্ফোটার ইত্যাদি শীত নিবারনের জন্য ব্যবহার করে থাকি। শীতকালীন সময় আমরা বিভিন্ন ধরনের পিঠা খেয়ে থাকি, অনেকে আবার বেশি পরিমাণে চা কফি পান করি। শীতকালীন ছুটিতে আমরা অনেকে গ্রামে বেড়াতে যাই।

কিন্তু শীত প্রধান দেশে মানুষের খাদ্যাভ্যাস, পোশাক আশাক, চালচলন এরকম নয়। এখানে শীতকালে তুষারপাত হয়, সর্বত্র বরফে ঢাকা থাকে বিধায় এখানকার মানুষ আমাদের মতো শীতের পোশাক, খাদ্যাভাস ও চালচলন করতে পারেনা।

তারা শীতকালে লং মোটা জ্যাকেট, খুব মোটা হুডি, লং মোটা হাত মোজা, পা মোজা, গ্লাভস, স্কার্ফ, শীত নিবারণ করবে এরকম প্যান্ট, ভালো মানের বুট জুতা ইত্যাদি পরিধান করে। মোটকথা, তারা এমন পোশাক নির্বাচন করে যা তাদেরকে সেই আবহাওয়ায় উষ্ণতা প্রদান করবে এবং পোশাকটি হবে ওয়াটারপ্রুফ।

ঠান্ডা থেকে বাঁচার জন্য তারা ঘরকে গরম রাখতে ইলেকট্রিক হিটার বা কাঠ দিয়ে আগুনের চুলা জ্বালায়, তারা বিভিন্ন ধরনের খাবারের পাশাপাশি এলকোহল জাতীয় পানীয় খেয়ে থাকে।

রাস্তাঘাট সবকিছু বরফে ঢাকা থাকলে সেগুলোকে মেশিন দিয়ে পরিষ্কার করে যান চলাচল ও নিজেদের যাতায়াত করে থাকে। শীত প্রধান দেশের অধিবাসীরা বরফের উপর স্কি খেলা খেলে থাকে।

বরফের দেশ কোনটি যেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

শীত প্রধান দেশের তালিকা তে আমরা পূর্বেই অন্তর্ভুক্ত করেছি আন্টার্টিকার নাম। এটা কেবল শীত প্রধান দেশ নয় এর আরেকটি নাম আছে সেটি হচ্ছে বরফের দেশ। কেননা পৃথিবীর সকল বরফ ঠান্ডা দেশ গুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা -৮৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা কিনা এখানেই রেকর্ড করা হয়েছে।

এন্টারটিকায় আমাদের দেশের মতন এরকম গাছপালা নেই। তবে সেখানে মস এবং লাইকেন জাতের উদ্ভিদ রয়েছে। এছাড়াও সেখানে পেঙ্গুইন, সামুদ্রিক শীল, মাইট, শ্বেত ভাল্লুক ইত্যাদি প্রাণী রয়েছে। এখানে লোকজনের সংখ্যা খুবই কম।

সারা বছর শীত থাকে কোন দেশে

আমাদের দেশে শীতকালের ব্যপ্তি অল্প সময়ের জন্য। তবে এমন কয়েকটা দেশ আছে যেগুলোর কিছু জায়গায় সারা বছর শীত কাল স্থিতিশীল থাকে। যেমন: গ্রিনল্যান্ডের নর্থ আইচ, অল স্কাইপ যা যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত, এন্টারটিকার ভস্তক, কানাডায় অবস্থিত উইকনের স্নেগ ইত্যাদি।

এশিয়ার সবচেয়ে শীতলতম স্থান কোনটি

শীত প্রধান দেশের তালিকা তে আমরা ১০টি শীত প্রধান দেশ সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো এশিয়ার সবচেয়ে শীতলতম স্থান কোনটি? মোট ৪৮ টি দেশ নিয়ে এশিয়া মহাদেশ গঠিত। এই ৪৮ টি দেশের মধ্যে সব দেশেই সমান শীত বা ঠান্ডা পড়ে না। শীতের তীব্রতা কোনটায় অনেক বেশি, কোনটায় কম আবার কোনটায় স্বাভাবিক।

এশিয়ার অন্তর্গত একটি শীত প্রধান দেশ হচ্ছে রাশিয়া। আর এশিয়ার সবচেয়ে শীতলতম স্থানটি এই রাশিয়ার মধ্যেই অবস্থিত। যার নাম হলো ভারখায়নস্ক। এর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে থাকতে পারে। যা কল্পনা করলেও আমাদের গা শিউরে উঠে।

বাংলাদেশের শীত নিয়ে কিছু কথা

বাংলাদেশ নাতিশীতোষ্ণ দেশ হওয়ায় এখানে শীত ও গরম স্বাভাবিক পর্যায়ে থাকে। শীতকালে হিমেল বাতাসে আমাদের ত্বক এবং প্রকৃতির উপর বেশ প্রভাব পড়ে। সর্বত্র একটি শুষ্ক ভাব বিরাজ করে।

শীতকালে সকালে অনেক কুয়াশা থাকে। কুয়াশা গুলো জমে ঘাসের উপর শিশির কণায় পরিণত হয় যা দেখতে সকালের সূর্যের আলোতে খুব সুন্দর দেখায়। শীতকালে দিগন্ত জোড়া মাঠের সরিষা ফুল দেখলে যে কারো নয়ন জুড়িয়ে যাবে।

আরো পড়ুন: মেয়েদের মন ভালো করার উপায় ১১ টি গোপন রহস্য

শীতকালে দিন আপেক্ষা রাতে শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। শীত সহনীয় পর্যায়ে থাকলে সেটি ভালো লাগে কিন্তু শৈত্য প্রবাহ শুরু হলে শীতের তীব্রতা বেড়ে যায়। তখন শিশু এবং বয়োবৃদ্ধরা বেশি কষ্ট সহ্য করেন।

শীত নিবারনের জন্য আমরা যে যার সাধ্যমত শীতের পোশাক পরিধান করি। বিভিন্ন ধরনের পিঠা-পায়েস খেজুরের রস, গুড় ইত্যাদি দ্বারা বাঙালিরা শীতকালকে উদযাপন করে।

উপসংহার - শেষ কথা

পরিশেষে বলা যায়, এই আর্টিকেলটিতে শীত প্রধান দেশের তালিকা সহ আরো বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চেয়েছি। আমার ধারণা হয়তো এগুলো আপনাদের কাজে লাগবে। আশা করি আপনারা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়েছেন। আজকের মত তাহলে এখানেই শেষ করলাম। (1219)

Thanks

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন 👇🏼 (Share it)

Before. পূর্বের পোস্ট দেখুন After. পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আর আইটি ফার্মের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url